![Image](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiTN6CpJo6LyqasR0uiG1glCZLdf7aI2k1bpEWiaiehm2ktluhdCJSImlzeq8-B95CoVnRAggQHuQBCU3Ibx6SXIBQYrSfGfNLTLBBuui1cGBIPjxkYr6kgXUfAE7sOfHQxMbakdhEEe5s/w401-h209/POSTER+03.jpg)
শিব রূপের রহষ্য ওঁ নমঃ শিবায়। শিব পুরাণে ভগবান শিবের নিরাকার নির্গুণ স্বরূপকে "সদা শিব", সগুন সাকার স্বরূপকে "মহেশ্বর", সৃষ্টিকর্তা রূপকে "ব্রহ্মা", পালনকর্তা রূপকে ভগবান "বিষ্ণু", আর সংহার রূপকে "রূদ্র" বলা হয়েছে। সাকার মহেশ্বরের দেহে অনেক চিহ্ন (Symbols) আছে। এগুলি হল— ভষ্মধারী শরীর: ভষ্ম আকারের শেষ নিরাকার রূপ। মানব, পশু সবার অন্তিম আকার এই ভষ্ম। এই ভষ্ম ভগবান শিব শরীরে ধারণ করেন, অর্থাৎ শিবের শরীর থেকেই সবকিছুর সৃষ্টি আর অন্তে তার শরীরেই বিলীন। জটা: মহাদেব অখন্ড যোগী। শিবের জটার তিনটি ধাপ যা মানবের তিনটি শক্তির প্রতীক, উপরের খোপা কেশ মানুষের শারীরিক শক্তি(তামসিক), মাঝখানের বীজ সহিত কেশ মানসিক(রাজসিক) আর প্রবাহিত খোলা কেশ আধ্যাত্মিক(সাত্ত্বিক) শক্তির প্রতীক। গঙ্গা: শিবের মেঘরূপজটা থেকে গঙ্গার সৃষ্টি, যার জলে স্নান করে সমস্ত পাপ ও অশুভ দূর হয়ে পবিত্রতা প্রাপ্ত হয়। চন্দ্রমা: চন্দ্র শোভিত শিবের জটা। চন্দ্র ওনার 'শৃঙ্গার/অলংকার', (নিজ দেহের) অংশ নয়। এর মানে চন্দ্র যেমন অমাবস্যা পূর্ণিমা নিয়ে আসে, ঠিক তে