Posts

Showing posts from August, 2021

হনুমান চালিশা

Image
  হনুমান চালিশা হল রামায়ণের অন্যতম মুখ্য ব্যক্তিত্ব হনুমানের প্রতি নিবেদিত অবধী ভাষায় লিখিত একটি জনপ্রিয় ভক্তিমূলক চালিশা অর্থাৎ চল্লিশটি চৌপাই নিয়ে রচিত কবিতা। । জনপ্রিয় মত হল এটি রচনা করেন রামচরিতমানস রচয়িতা কবি তুলসীদাস, সাম্ভাব্য রচনাকাল ১৫৭৫ খ্রীষ্টাব্দ।। চল্লিশটির মধ্যে শেষ চৌপাইটিতে তুলসিদাসের উল্লেখ সেই মতকেই সমর্থন করে। তবে ভিন্ন মতে এটি অনেক পরের রচনা । যদিও অবধী হিন্দির একটি উপভাষা মাত্র, কিন্তু শুধুমাত্র হিন্দিভাষীদের মধ্যেই নয় ভারতের অনেক অঞ্চলেরই লোক যারা হিন্দী বোঝেনা তাদের মধ্যেও প্রেরণাত্মক মন্ত্র বা স্তোত্র বা গান হিসাবে এটি লোকপ্রিয় । দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার অনেক দেশেই রামায়ণের বহু চরিত্র এখোনো জনপ্রিয় এবং তাদের মধ্যেও হনুমান চালিশার ব্যবহারের উদাহরণ আছে।. চ্যালিসিসের বিবরণে হান্নান তার জ্ঞানের ভিত্তিতে
Image
  || भगवान कृष्ण सभी अवतारों के स्रोत हैं प्रश्न भागवत में शौनक मुनियों का प्रश्न भगवान के अवतारों की गतिविधियों का वर्णन करना था? उत्तर: श्रील सुत गेस्वामी कहते हैं - "सृष्टि की शुरुआत में, सर्वोच्च भगवान भगवान ने सबसे पहले अपने पुरुष अवतार में खुद को एक महान रूप में प्रकट किया और महानता, अहंकार और पांच निर्जीव सृष्टि के सभी तत्वों को प्रकट किया। इस तरह से निर्जीव संसार की रचना करने के लिए उन्होंने सबसे पहले शेल सिद्धांत की रचना की। मर्दानगी का एक हिस्सा गर्भ को सुलाकर यज्ञद्रा को फैलाता है। उनके पोते से एक कमल विकसित हुआ और उस कमल से तितलियों के पति ब्रह्मा का जन्म हुआ। संपूर्ण ब्रह्मांड मनुष्य के विशाल शरीर में स्थित है, लेकिन उसके द्वारा बनाए गए इस निर्जीव तत्व से इसका कोई लेना-देना नहीं है। उनका शरीर पूर्ण उत्कृष्टता के साथ पहना जाता है - प्रकृति में स्थित है। भक्त अपनी विज्ञान-आंखों से असंख्य अद्भुत हाथ-पैर-मुख वाले मनुष्य के दिव्य रूप को देखते हैं। उस शरीर के असंख्य सिर, कान, आंख और नाक हैं। वे असंख्य मुकुटों, चमकीले कुंडलों और रखैलों से सुशोभित हैं। यह रूप (
Image
  শিব রূপের রহষ্য ওঁ নমঃ শিবায়। শিব পুরাণে ভগবান শিবের নিরাকার নির্গুণ স্বরূপকে "সদা শিব", সগুন সাকার স্বরূপকে "মহেশ্বর", সৃষ্টিকর্তা রূপকে "ব্রহ্মা", পালনকর্তা রূপকে ভগবান "বিষ্ণু", আর সংহার রূপকে "রূদ্র" বলা হয়েছে। সাকার মহেশ্বরের দেহে অনেক চিহ্ন (Symbols) আছে। এগুলি হল— ভষ্মধারী শরীর: ভষ্ম আকারের শেষ নিরাকার রূপ। মানব, পশু সবার অন্তিম আকার এই ভষ্ম। এই ভষ্ম ভগবান শিব শরীরে ধারণ করেন, অর্থাৎ শিবের শরীর থেকেই সবকিছুর সৃষ্টি আর অন্তে তার শরীরেই বিলীন। জটা: মহাদেব অখন্ড যোগী। শিবের জটার তিনটি ধাপ যা মানবের তিনটি শক্তির প্রতীক, উপরের খোপা কেশ মানুষের শারীরিক শক্তি(তামসিক), মাঝখানের বীজ সহিত কেশ মানসিক(রাজসিক) আর প্রবাহিত খোলা কেশ আধ্যাত্মিক(সাত্ত্বিক) শক্তির প্রতীক। গঙ্গা: শিবের মেঘরূপজটা থেকে গঙ্গার সৃষ্টি, যার জলে স্নান করে সমস্ত পাপ ও অশুভ দূর হয়ে পবিত্রতা প্রাপ্ত হয়। চন্দ্রমা: চন্দ্র শোভিত শিবের জটা। চন্দ্র ওনার 'শৃঙ্গার/অলংকার', (নিজ দেহের) অংশ নয়। এর মানে চন্দ্র যেমন অমাবস্যা পূর্ণিমা নিয়ে আসে, ঠিক তে
Image
  মহাদেবের গলায় কেন সর্বক্ষণ ‘নাগ’ বিরাজমান জানেন? দেবাদিদেব মহাদেবের ছবি দেখলেই যেন এক অদ্ভুত অলৌকিক অনুভূতি হয় অনেকেরই৷ দেবতাদের মধ্যে মহাদেবের সহজ সরল জীবনযাত্রা কথা যেন কৌতুহল বাড়িয়ে তোলে আরও অনেকটাই৷ কেন উনার হাতে ত্রিশূল, কেন উনার হাতে ডমরু, কেন সাপ উনাত সঙ্গী এমন আরও বহু প্রশ্নই মনে উঁকি দিয়ে যায়৷ তেমনই কিছু প্রশ্নের উত্তর রইল ত্রিশূল- মহাদেবের ত্রিশূল তিনটি শক্তির প্রতীক- জ্ঞান, ইচ্ছা এবং সম্মতি৷ ডমরু- শিব ঠাকুরের ত্রুশূলে বাঁধা ডমরু বেদ এবং তার উপদেশের প্রতীক যা আমাদের জীবনে এগিয়ে চলার রাস্তা দেখায়৷ রুদ্রাক্ষমালা- রুদ্রা৭ধারণ আসলে শুদ্ধতার প্রতীক৷ অনেকক্ষেত্রে তাঁর হাতে রুদ্রাক্ষমালা থাকে যা ধ্যানমুদ্রার সূচক বলে জানা যায়৷ নাগ- গলায়-মাথায় নাগের উপস্থিতি সর্বদা দেখা যায়, যা পুরুষের অহংকারের প্রতীক বলে মনে করা হয়৷ মাথায় চাঁদ- শিব ঠাকুরের মাথার চাঁদ এই ইঙ্গিত দেয় যে, কাল সম্পূর্ণরূপে তাঁর নিয়ন্ত্রণে৷ জটার থেকে নির্গত জল- মহাদেবের জটাতে অনেকসময় একটি চেহারা দেখতে পাওয়া যায়৷ আসলে তিনি হলেন গঙ্গা নদী৷ অনেক ছবিতে আবার চেহারার পরবর্তে জটা থেকে নির্গত জলধারা দেখতে

শ্রাবণকে বলা হয় শিবের মাস

Image
  ওম নমঃ শিবায় শ্রাবণকে বলা হয় শিবের মাস! কেন জানেন? পুণ্যার্থীরা শ্রাবণের প্রতি সোমবার শিবের জন্যে ব্রত পালন করেন। সাধারণত মাসভর চলে নানা ধর্মীয় রীতি পালন। মন্দিরে তো বটেই, বাড়িতেও পুজো হয় মহাদেবের। হিন্দু ধর্মে শ্রাবণ মাসের গুরুত্ব অনেক পুণ্যার্থীরা শ্রাবণের প্রতি সোমবার শিবের জন্যে ব্রত পালন করেন।। হিন্দু ধর্মে এই মাসের গুরুত্ব ও মাহাত্ম্য অনেক। ভক্তি মনে মহাদেবকে ডাকলে তিনি তুষ্ট হন ও মনোবাঞ্ছা পূরণ করেন। শ্রাবণ মাসকে দেবাদিদেব শিবের মাস বলে মনে করা হয়। হিন্দু ধর্মে এই মাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পুণ্যার্থীরা শ্রাবণের প্রতি সোমবার শিবের জন্যে ব্রত পালন করেন। সাধারণত মাসভর চলে নানা ধর্মীয় রীতি পালন। মন্দিরে তো বটেই, বাড়িতেও পুজো হয় মহাদেবের। 'হর হর মহাদেব' (Har Har Mahadev) উচ্চারণ করে দেশের ভিন্ন প্রান্তে ভোলেবাবার ভক্তদের সমাগম হয়। মনে করা হয় শ্রাবণ মাস শিবের অত্যন্ত প্রিয় মাস। তাই তাঁকে সন্তুষ্ট করে ভক্তেরা কোনও ত্রুটি রাখেন না। উপবাস করে শিবের মাথায় গঙ্গার জল বা দুগ্ধ জল ঢালেন শিবভক্তেরা। এই মাসে ভক্তি মনে মহাদেবকে ডাকলে তিনি তুষ্ট হন ও মনোবাঞ্ছা পূরণ করেন।